Thursday, March 23, 2017

Off page seo formula



সেরা টুইটার মার্কেটিং গাইডলাইন



টুইটার কি এবং কেন গুরুত্বপূর্ণঃ


টুইটার একটি জনপ্রিয় ফ্রী মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম। যেখানে একজন নিবন্ধন ব্যাক্তি ১৪০ শব্দের মধ্যে তার মতামত বা মনের কথা ব্যাক্ত করেন। যাকে বলা হয়ে থাকে টুইট। সারা বিশ্বে ২০০ মিলিয়ন এর মত একটি কমিউনিটির প্ল্যাটফর্ম। এটাকে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং ওয়েব সাইটও বলা হয়। অর্থাৎ সারা বিশ্বের ২০০ মিলিয়নের মত মানুষ এই প্ল্যাফর্মে প্রতিনিয়ত বিচরন করছে।


মার্কেটিং এর জন্য প্রয়োজন হয় আমাদের একটা কমিউনিটি প্ল্যাটফর্ম। আর সেটার জন্য বাছাই করলে আপনি টুইটারকে খুব সহজেই বাছাই করতে পারেন। যে সকল কারনে আপনি টুইটারকে বাছাই করে নিবেন আপনার বিজনেস কে আরও অগ্রসর করে নেওয়ার জন্যঃ


► কাস্টমারদের সাথে সর্বদা সংযুক্ত থাকার জন্য। এতে করে আপনি কি ধরনের প্রোডাক্ট কাস্টমার এর চাহিদা সেগুলো জানতে পারবেন।


► সম্পর্ক তৈরি করার জন্য। টুইটারের মাধ্যমে আপনি অনেক মানুষের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে পারবেন। যা আপনার বিজনেসের উপর পজেটিভ প্রভাব পড়বে।


► ব্র্যান্ড তৈরির ক্ষেত্রে। একটা বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড হিসেবে দাড় করাতে চাইলে টুইটারের ভুমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।


► প্রোডাক্ট মার্কেটিং এর জন্য টুইটার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম।


► প্রোডাক্টের ফিডব্যাক নেওয়ার জন্য আপনি টুইটারকে বেছে নিতে পারেন।


► অনলাইন রেপুটেশন বৃদ্ধির জন্য টুইটার কে বাছাই করতে হবে।


► প্রোডাক্ট সেল বৃদ্ধির জন্য বা পেইড মার্কেটিং করার জন্য টুইটার খুবই প্রফোবিটেবল।




কাস্টমাইজেশনঃ


একটা ভালো মানের এবং প্রফেশনালমানের টুইটার অ্যাকাউন্ট এর ভ্যালু কয়েক হাজার নিম্ন মানের টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে। যখন একটা একটা টুইটার অ্যাকাউন্ট প্রফেশনাল হয়, তখন মানুষ এমনিতে চোখে পড়ার সাথে সাথে সেটা কে ফলো করে।একটা উদাহরণ দিই, যদি হাজার হাজার মেয়ে যায় তবে তার ভিতর যদি একটা মেয়ে দেখতে অনেক সুন্দর এবং ফর্সা হয় তবে সবাই তার দিকে সবাই লক্ষ্য করে। তবে যদি ঠিক ওই মেয়েটা যদি কোনভাবে অপরিচ্ছন্নভাবে থাকে, তবে তার দিকে তাকানোর পর পরই সবাই মুখ ফিরিয়ে নিবে। ঠিক একটা প্রোফাইলের গুরুত্বটা এমন। যখন প্রোফাইল টা গোছান একটা প্রফেশনালমানের প্রোফাইল হবে, তখন মানুষ শুধু ফলো না, আপনার আপডেট জানার জন্য আপনাকে ফলো করে রাখবে। আর সেটা হবে আপনার জন্য অত্যন্ত আনন্দদায়ক খবর। তো একটু দেখে নিই কোন বিষয়গুলা থাকা প্রয়োজন কাস্টমাইজেশন অপশনেঃ


► আপনার পার্সোনাল অ্যাকাউন্ট হয় তবে একটা প্রফেশনাল লুক আছে ছবি তে এমন একটি ছবি ব্যাবহার করুন। যদি কোম্পানি অ্যাকাউন্ট হয় তবে কোম্পানির সুন্দর একটা লোগো দিন। যে লোগো দ্বারা কোম্পানির বৈশিষ্ট্য বিবেচনা করা যায় যে, কোম্পানিটা কতটা প্রফেশনাল।


► ১৬০ শব্দের ভিতর সুন্দর একটা বায়ো লিখুন(স্পেস সহ)। বায়োর ভিতর কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করুন। আপনার পটেনশিয়াল ফলোয়ারসদের জন্য। যে কি-ওয়ার্ড এর মাধ্যমে আপনাকে খুজে পাবে।


► একটা কাভার ফটো তৈরি করুন।


► প্রফেশনাল মানের একটি ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ ক্রিয়েট করতে হবে। ইমেজ তৈরির ক্ষেত্রে একটা জিনিস মাথায় রাখবেন ইমেজ টা যেন কোন প্রোডাক্ট সেল বা অ্যাডস জাতীয় কিছু না হয়। ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজটি যেন অবশ্যই ৮০০ কিলোবাইট এর নিচে হয়। আর সাইজ এর জন্য আমি রিকমান্ড করব ১৬০০*১২০০ পিক্সেল। এই সাইজ টা ফুল ব্যাকগ্রাউন্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তাছারা যদি চিন্তা করেন যে যেকোনো একটা সাইটের ব্যাকগ্রউন্ড পরিবর্তন করবেন তবে সেটাও হবে। কিন্তু প্রত্যেকটা ইমেজ তৈরির ক্ষেত্রে মাথায় থাকতে হবে ছবির ছবির সাইজের সাথে যেন রেজুলেশন এর কোন পার্থক্য না হয়। মনিটরের সাথে যেন সেটা মিশে থাকে।




টুলস এর ব্যবহারঃ


আমি হইত জানি না যে, আপনি টুইটার মার্কেটিংকে কতটুকু সিরিয়াসভাবে নিয়েছেন। কিন্তু এতটুকু বলতে পারি যে, সোশ্যাল মিডিয়াতে সব থেকে পাওয়ারফুল মার্কেটিং ওয়ে বা মাধ্যম হচ্ছে টুইটার মার্কেটিং। যার জন্য টুইটার মার্কেটিং এর অনেক থার্ড পার্টি টুলস বের হয়েছে যেগুলা মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে অনেক বেশি সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে থাকে। আর যদি চিন্তা করেই থাকেন যে, একজন ভালমানের টুইটার মার্কেটার হবেন, সেক্ষেত্রে নিচের টুলসগুলো সর্বদা আপনার জন্য। অনলাইনে খুজলে শত শত টুলস পাওয়া যাবে। আপনি চাইলে সেখান থেকে খুজে ব্যবহার করতে পারেন। নিচের টুলসগুলো নিতান্তই আমার কাজের জন্য ব্যবহার করি। এক কথায়, এই টুলসগুলো আমার ফেভারিট সেই সাথে ট্রাস্ট।





টুইপিক (TwiPic): এই টুলস টি ব্যবহার করলে আপনি ভিডিও এবং ছবি আপনার টুইটের সাথে পোস্ট করতে পারবেন। যদি আপনি কম্পিউটারের বাইরে থেকে পোস্ট করতে চান তবে Twitterific অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন।


কিউটার (QwItter): এটি ব্যবহার করলে আপনি দেখতে পাবেন আপনি যাদের কে ফলো করেছেন তারা আপনাকে ফলো করছে কিনা। যদি ফলো না করে থাকে তবে আপনি তাদেরকে মেইল পাঠাতে পারবেন। এই টুলসটি নিজে নিজে আপনাকে যারা ফলো করেনি তাদেরকে সতর্কমূলক মেইল পাঠাবে।


ম্যানেজফিল্টার (ManageFilter): ম্যানেজ ফিল্টার একটা অসাধারন টুলস। এই টুলসটি আপনার সমস্ত ফলোয়ারসদের ফিডে আপনার টুইট পৌঁছাতে সাহায্য করে। এমনকি আপনাকে যারা ফলো করেছে কিন্তু আপনি ফলো ব্যাক করেন নি, ইন-একটিভ ইউজার সবার কাছে আপনার টুইট পৌঁছায় দিতে সাহায্য করে।


ওইফলো (WeFollow): এই টুলসটি দ্বারা আপনি খুজে পেতে পারেন আপনার ক্লায়েন্ট। প্রশ্ন হলো কিভাবে? টুলসটি ব্যবহার করলে আপনি আপনার কি-ওয়ার্ডগুলো এখানে দিতে পারবেন। যেমনঃ “SEO Services” কি-ওয়ার্ড টি আপনি যোগ করলেন। এখন এই কি-ওয়ার্ডে কি হচ্ছে সেটা আপনি আপডেট জানতে পারবেন। এইরকম অনেক কি-ওয়ার্ড আপনি দিতে পারবেন। দেখা যায় অনেক ক্লায়েন্ট আছে যারা মার্কেটপ্লেসে জব পোস্ট করে টুঁইটারে শেয়ার করে। আপনি লাইভ তার জব পোস্ট করে তার সাথে কন্ট্রাক্ট করে কাজ শুরু করতে পারবেন। একই সাথে আপনার যদি প্রোডাক্ট থাকে তবে সেটাও আপনি সেল বাড়াতে পারবেন।


সোশ্যাল অম্পহ (SocialOomph):অসাধারন একটি টুলস। টুলসটি তে অনেক ফিচার পাওয়া যাবে। যে কাজগুলো আলাদা আলদা টুলস দ্বারা সম্পন্ন করতে ছি, সেটা এই টুলস দ্বারা খুব সহজেই সম্পন্ন করা যাবে। তবে একটা ফ্রী অপরটি প্রিমিয়াম ভার্সন রয়েছে। ফ্রী ভার্সনে অনেক ফিচার পাবেন, আর যদি প্রিমিয়াম নেন তবে একটা টুলসই যথেষ্ট।


►টুইটার ফ্যান উইকি অ্যাপস (Twitter Fans Wiki Apps): এইটা এমন একটি অ্যাপস , টুইটার মার্কেটিং -এ আপনাকে টুলস খুজে দিতে সাহায্য করবে। যে ধরনের অ্যাপস বা টুলস আপনি চান , সেটা এখানে পাবেন।


টুইফার (Twuffer): আমি একজন বাংলাদেশি কিন্তু আমার যদি আমেরিকার ক্লায়েন্ট টার্গেট থাকে, তবে তাদের সময়ে আমাকে টুইট করতে হবে। এখন আপনি যদি আপনার সময় সকাল ১০ টার সময় টুইট করেন অফিসে যেয়ে, তাহলে দেখা যাবে ওই সময় আমেরিকার ক্লায়েন্ট ঘুমাচ্ছে। তাই তাদের সময় মাথায় রেখে আপনাকে টুইট করতে হবে। এখন দেখা যাচ্ছে যেই সময় আপনি ঘুমাচ্ছেন , সেই সময় ক্লায়েন্ট জেগে আছে। এই কারনে যে সময়ের পার্থক্য। তাই এই টুলসটি আপনাকে সাহায্য করবে শিডিউল বা সময় অনুযায়ী টুইট করতে। অর্থাৎ আপনি দেশ সিলেক্ট করে দিতে পারবেন একই সাথে ওই দেশের সময় অনুযায়ী আপনি টুইট করতে পারবেন এই টুলস দ্বারা।




টুইটার সার্চ:


কাঙ্খিত ভিজিটর বা প্রোডাক্ট সেলের ক্ষেত্রে কাঙ্খিত কাস্টমার পেতে হলে টুইটার সার্চ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাক্তিগতভাবে আমি যখন কাজ করে থাকি টুইটারে, তখন বেশিরভাগ সময় ব্যয় করে থাকি টুইটার সার্চ অপশনে। কারন এখান থেকে আমি আমার একচুয়াল ভিজিটর এবং কাস্টমার পেয়ে থাকি। এছাড়া টুইটার অ্যাডস দেওয়ার সময়ও আমি সার্চ টার্মকে টার্গেট করে থাকি বেশিরভাগ সময়। নিচে কিছু সার্চ করার পদ্ধতি সম্পর্কে লিখছি। যা কিনা আপনাকে টার্গেট পুরন করতে ১০০ ভাগ সফল করে তুলবে।





► সর্ব প্রথম আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট দ্বারা সার্চ করেন। যদি কেউ আপনাকে মেনশন করে থাকে তবে আপনি সেটা জানতে পারবেন। আর এটা টুইটারে প্রবেশ করার পর এই কাজটা করা উচিৎ। এতে করে দ্রুত কাস্টমার সাপোর্ট দেওয়া যায়, একই সাথে অডিয়েন্স এর চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হবেন।


► আপনার কি-ওয়ার্ড এর সাথে লোকেশন সার্চ করুন। তাহলে কাজ পেতে বা প্রোডাক্ট সেল করতে আপনাকে আরও বেশি সাহায্য করবে। যেমনঃ “Dhaka City” WordPress Theme এই ধরনের সার্চে আপনি আপনার টার্গেট ক্লায়েন্ট পেতে সাহায্য করে।


► টুঁইটারে আপনি একটু খেয়াল করলে দেখবেন যে বেশিরভাগ টুইটের সাথে লিঙ্ক দেওয়া থাকে। যদি আপনি টুইটের সাথে লিঙ্ক থাকবে না, এইরকম টুইট খোঁজেন তবে, আপনার কি-ওয়ার্ড দেওয়ার পর শেষে এইটুকু ? -filter:links যোগ করুন। দেখবেন ফ্রেশ অর্থাৎ লিঙ্কবাদে টুইট চলে আসবে।যেমনঃ Buy Wordpress Theme ? -filter:links


► সার্চ করার জন্য টুইটারের এডভান্স সার্চ এই টুলসটি ব্যবহার করে আপনার সঠিক রেজাল্ট খুজে পাবেন।এখন আপনি সার্চ করলেন। এবং আপনার টার্গেট ফলাফল পেলেন। অনেক সময় দেখা যাবে আপনার ওই সার্চ কোয়ারিটা মনে নাও থাকতে পারে। তাই ওই সার্চ রেজাল্টি সেভ করে রাখুন। সার্চ করার পর যে পেজটি আসবে সেখানে প্রথমেই ডান পাশে সেভ অপশন পাবেন। ওখানে ক্লিক করে সেভ করে রাখুন। যদি আবার আপনার পুনরায় প্রয়োজন হয় তবে সার্চ বক্সে ক্লিক করলে নিচে চলে আসবে সেভ সার্চগুলো।


উপরের পদ্ধতিগুলো দ্বারা সার্চ করলে আপনি সঠিকভাবে টুইটার সার্চ পদ্ধতিগুলো জানতে পারবেন। তবে সার্চ করার জন্য আরও যেসব টুইটার লিঙ্গ আছে সেগুলো আপনাকে জানতে হবে। টুইটার লিঙ্কগুলো আপনাকে সার্চ করতে আরও বেশি পরিমান সাহায্য করবে। টুইটার লিঙ্গগুলো নিয়ে এই পোস্টের শেষের দিকে আলোচনা করা হয়েছে।




ফলোয়ারসঃ





► ফলোয়ারদের সাথে এঙ্গেজমেন্ট বা সম্পর্ক তৈরি করুন।


► রি-টুইট এবং যোগ দিন আলোচনা তে। আপনার কি-ওয়ার্ড ভিত্তিক বড় বড় টুইটার পেজে দেখবেন বিভিন্ন আলোচনা হচ্ছে। সেখানে আপনিও আলোচনা তে যোগ দিন।


► অনেক বেশি মানুষকে ফলো করবেন না। কারন কেউ আপনাকে ফলো করবে না, যখন দেখবে ১০০০ জনকে ফলো করেছে কিন্তু মাত্র ১০ জন ফলোয়ারস আছে ।


► রি-টুইট করুন। তবে সেটা যেন অবশ্যই আকর্ষণীয় হয়।


► প্রাথমিক দিকে অর্থাৎ টুঁইটারে জয়েন করার পর পরই ১০০ মানুষকে ফলো করবেন না। উদাহরনস্বরূপ বললাম ১০০ মানুষ। কারন তাহলে আপনাকে বোট ভেবে নিবে।




ইন্টারেস্টিং বা মজাদার টুইট তৈরিঃ





► সর্বদা টুইট করার সময় মাথায় রাখবেন, টুইট যেন অবশ্যই তথ্যসমৃদ্ধ, ব্যবহারযোগ্য,অথবা মজাদার হয়।


► টুইটারে টুইট করার সময় অবশ্যই হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার করবেন। যেমনঃ যদি আপনি ওয়ার্ডপ্রেস থিম নিয়ে টুইট করেন তবে #WordPress #Theme অথবা #WordpressTheme এইভাবে টুইট করবেন।


► গতানুগতিক কোন টুইট করবেন না। যেমনঃ “Eating a Bowl of Creal”


► প্রতি মাসে ১-২ টা টুইট করলেন। এটা কোন মার্কেটিং পদ্ধতি নয়। শুধু মার্কেটিং পদ্ধতির কথা নয়, আপনার যারা ফলোয়ার আছেন তারাই আপনাকে আনফলো করে দিবে। তাই প্রতি সপ্তাহে, যদি সম্ভব হয় তবে প্রতিদিন ১-২ টা করে টুইট করুন। তাহলে আপনার ফলোয়ারস এবং আপনার বিজনেস সচল থাকবে।


► কোন ধরনের অবান্তর লেখা বা অসন্তোষ প্রকাশ করে টুইট করবেন না। বেশিরভার মানুষ এটাকে অপছন্দ করে। সুতরাং অনেকে আনফলো করে দিবে।


► টুইট করুন ঠিক সময়। যখন অনেক টুইটার ব্যবহারকারি অনলাইনে থাকে। তাহলে আপনার টুইট অনেকে দেখতে পাবে।


► টুইট যেন সবা চোখে পড়ে এমন কিছু স্পেশাল আইকন ব্যবহার করবেন। আমি কিছু আইকন এর লিস্ট আপলোড করে দিলাম। আপনারা এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।




টুইটার লিঙ্গঃ


টুইটারে যেসব জিনিসগুলো ব্যবহার করা হয়, তাকে লিঙ্গ বলা হয়। আমি কিছু লিঙ্গ উদাহরণ হিসেবে দিয়েছি। @reply, Direct Message (DM), Follower, Hashtag, Retweet (RT), Trending Topics, and Tweet . টুইটার লিঙ্গের লিস্ট পাবেন এই লিঙ্কে গেলে।




কাদেরকে ফলো করবেন


► আপনার কি-ওয়ার্ড এর সাথে সম্পৃক্ত এমন সব কোম্পানি বা কোম্পানির মোস্ট পপুলার ব্যাক্তিদেরকে ফলো করবেন।


► যদি আপনার ক্লায়েন্ট হয় তবে তাকে ফলো করুন। এতে ক্লায়েন্ট খুশি হবে। সেই সাথে সে তার পরিচিতদের কে রেফার করবে।


► আপনি কোন দেশে বা বিশ্বে কত তম আছেন টুইটারে সেটা এই লিঙ্ক থেকে দেখতে পারবেন। এটি সাধারনত ফলোয়ারস বিবেচনা করে রেজাল্ট দেখায়।


আমাকে ফলো করুন



টুইটার লিস্ট


টুইটার লিস্ট হচ্ছে ফেসবুক গ্রুপের মত। এখানে আপনি ফেসবুক গ্রুপের মত করে সবাইকে অ্যাড করতে পারবেন। আমরা ফেসবুক গ্রুপে যা যা করে থাকি সেটা লিস্টের মাধ্যমে করতে পারব। টুইটারে সেটিংস অপশনে গেলে আপনি লিস্ট নামক একটি অপশন দেখতে পাবেন। সেখান থেকে আপনি নতুন একটা লিস্ট চাইলে তৈরি করতে পারেন। অথবা সার্চ করে আপনার কি-ওয়ার্ড এর সাথে সম্পৃক্ত লিস্টে জয়েন করতে পারেন।




অ্যাডভারটাইজিং


► আপনার টুইটার পেজকে বিভিন্নস্থানে উল্লেখ করুন। যেমনঃ বিজনেস কার্ড, ফেসবুক ফ্যান পেজে, মেইল সিগনেচারে, ওয়েবসাইটে অথবা ব্লগে।


টুইটার বাটন তৈরি করুন। এবং বিভিন্ন স্থানে পাবলিশ করুন।


► টুইটার গেজেট তৈরি করুন আপনার ব্লগের জন্য।


► এছাড়া পেইড মার্কেটিং করতে পারনে টুইটারে। যা আপনার টুইট অথবা আপনার প্রোফাইলকে ফলোয়ার এবং বিজনেস কে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে।





আশা করি টুইটার মার্কেটিং এর এই কিলার টিপসগুলো যেকোনো আপনার বিজনেস প্রোমট করার জন্য বা প্রোডাক্ট সেল করার জন্য ২০০% সাহায্য করবে। এখানে যে পয়েন্টগুলো দেওয়া আছে সেইগুলা অবশ্যই অবশ্যই পড়বেন। যদি একজন টুইটার মার্কেটিং স্পেশালিষ্ট হতে চান। কারন প্রত্যেকটি পয়েন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সামনে আরও ২ টি পর্ব আসবে টুইটার মার্কেটিং নিয়ে। যদিও এই একটিি যথেষ্ট। তবে নতুনদের বুঝতে অনেক কষ্ট হবে তাই, সামনের দুইটি পর্ব শুধুমাত্র নতুনদের জন্য।


কেমন লাগলো পড়ে। এটা জানাতে আশা করি ভুলবেননা। সেই সাথে লেখাটি পড়ে যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তবে অনুরধ থাকবে সবার মাঝে শেয়ার করবেন। ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা রইল সবার জন্য। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য এই লেখাটি ঈদের গিফট রইল। ভাল থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।






লেখাটি সম্পূর্ণ লেখক দ্বারা সংরক্ষিত। Posted in আইটি রিলেটেড, সংগ্রহীত নিউজ on February 25, 2015. Leave a comment
পিন্টারেস্ট থেকে কীভাবে আপনার ব্লগে ট্রাফিক বাড়াবেন? সাথে আরও কিছু টিপস



সোশাল নেটওয়ার্ক গুলোর মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে ফেইসবুক। জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে এর ধারে কাছেও আর কেউ পৌঁছুতে পারছে না, পারবে বলেও মনে হয় না। তবে দ্বিতীয় স্থানটি দখল করার জন্যে মারাত্মক প্রতিযোগিতা চলছে গুগল প্লাস, টুইটার, পিন্টারেস্ট এর মধ্যে।


পিন্টারেস্টের জনপ্রিয়তা ও ব্যবহারকারী দিন দিন বেড়েই চলেছে। পুরো সাইটকেই একটি ই-কমার্স সাইট হিসেবেও ধরা যেতে পারে। কারণ বিভিন্ন ব্র্যান্ডগুলো যেমনি তাদের পিন্টারেস্ট অ্যাকাউন্ট থেকে বিভিন্ন পণ্যের ছবি প্রকাশ করতে পারছে, তেমনি গ্রাহকরাও তাদের পছন্দের পণ্যগুলোকে “রিপিন” করে রাখছেন। আর এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, পিন্টারেস্ট ঠিক তাদের কাছেই সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় যাদের “শপিং-এ কোনো জুড়ি নেই!”


সুতরাং পিন্টারেস্টের মাধ্যমে আপনি আপনার পন্যের প্রচার করে ব্যাবসার উন্নতি করতে পারেন খুব সহজভাবে।


এর আগে ব্যবসার প্রচারের কাজে আরেক জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া সাইট, লিংকডিনের উপর একটি পোস্ট করেছিলাম। যারা সেটি মিস করেছেন, তাদের জন্য লিংক দিচ্ছি। ঘুরে আসতে পারেন।
লিঙ্কডইন এ আপনার প্রোফাইলটি ঠিক আছে তো?









পিন্টারেস্ট থেকে ভিসিটর আনতে হলে যা যা করতে হবে, তার বর্ননা দেয়া হল ধারাবাহিকভাবে,
পিন্টারেস্টে আপনার একাউন্ট আছে তো?


পিন্টারেস্টে আপনার একাউন্ট আছে তো? যদি না থেকে থাকে আজ, এক্ষুনি আপনার অথবা আপনার ব্লগের নামানুসারে একটি একাউন্ট খুলে ফেলুন।


‘About’ সেকশনে আপানার সম্পর্কে এবং আপনার ব্লগ এর ব্যাপারে সংক্ষিপ্ত বর্ননা লিখে দিন যাতে করে অন্যরা আপনার সম্পর্কে ধারনা নিয়ে আপনার ব্লগ ভিজিট করতে আসে। তবে স্পাম করবেন না, লেখা গুলো যেন আপনার ব্যাক্তিত্বের পরিচয় বহন করে।


তারপর সেই প্রোফাইল লিঙ্ক অবশ্যই আপনার অয়েব সাইট বা ব্লগে এ লিঙ্কড করে দেবেন।
কীভাবে পিন্টারেস্ট লিঙ্কটি আপানার ব্লগের সাথে কানেক্ট করবেন


Step 1: লগ ইন করুন


Step 2: “Settings” অপশনে ক্লিক করুন





Step 3: এর পর Account Basics আসবে, সেখান থেক ক্রল ডাউন করে ‘web site’ এর ঘরে আপনার ওয়েব সাইটের লিঙ্ক টি বসিয়ে দিয়ে সেইভ করুন।


Step 4: এবার আপনার ওয়েবসাইটের লিঙ্ক টি ভেরিফাই করে নিন। ভেরিফাইড হলে আপানার প্রোফাইলে শো করা লিংকের পাশে tick মার্ক শো করবে। আর এতে করে আপানার সাইটে দ্বিগুন ভিসিটর যাবে, কারন ‘tick’ মার্ক থাকা মানেই আপনার এবং আপনার ব্লগের প্রতি ভিজিটর দের বিশ্বস্ততার সৃষ্টি হওা, যা আপানার ব্যবসার মূলধন বলা যায়।


ভেরিফাইড ওয়েবসাইট হলে আর একটি সুবিধা আপনি পাবেন, তা হল Pinterest এর free analytics tool টি আপান্র জন্যে আনলক করে দেয়া হবে। এই free analytics tool এর মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন প্রতিদিন কী পরিমান ভিজিটর আপনার সাইট ভিজিট করছে, বা কিভাবে আপনি আর ভিজিটর বাড়াতে পারবেন।


Step 5: আপনার প্রোফাইল পিক এর নিচে একটি গ্লোব আইকন দেখতে পাবেন, এই আইকন্টি এবার আপান্র ব্লগ বা ওয়েব সাইটের লিঙ্ক টি এড করে দিন।



ওয়েবসাইটে পিন্টারেস্টের ফলো বাটন অবশ্যই এড করতে হবেঃ





আপনার ওয়েবসাইটে পিন্টারেস্টের ফলো বাটন টি থাকলে, সেটা ভিজিটর দের কে পিন্টারেস্ট এ ড্রাইভ করে, যেখানে থাকবে আপনার প্রোডাক্টের আকর্ষনীওয় সব ছবি এবং সেগুলোর বর্ননা। এর ফলে আপনি খুব সহজেই আপনার টার্গেটেড ক্লায়েন্টকে আপনার কাছে নিয়ে আসতে পারছেন, যা কিনা অনেক লিঙ্ক বিল্ডিং করেও খুব কঠিন হয়ে পড়ে। জরিপে দেখা গেছে যে গুগল প্লাস, ইউটিউব এবং এই বুত্তনের মাধ্যমে আপনার ভিগিটররা আপনার ফলোয়ারে কনভাড়ড়ট হয়ে যায়, তাই এর এই বাটন্টি দিতে ভুল করবেন না।
সোশাল নেটওার্কের সাথে যুক্ত থাকুনঃ





আপনার পিন্টারেস্ট একাউন্টটি অন্যান্য Social Networks যেমন ফেইসবুক একাউন্ট ও টুইটার একাউন্টের সাথে লিঙ্কড করে দিন। এর ফলে আপনার ফেইসবুক ফ্রন্ডস এবং টুইটার ফলোয়াররা আপনার পিন্টারেস্টের সাথে কানেক্টেড থাকতে পারবে। কারন যখনই আপনি কিছু পিন করবেন, তার নোটিফিকেশন চলে যাবে ফেইসবুক ও টুইটার ফলোয়ারদের কাছে।
অন্যান্য সাইটগুলো থেকে ফ্রেন্ডদের খুঁজে বের করুনঃ





অন্যান্য সাইটে আপনার যে সব ফ্রেন্ড পিন্টারেস্টে আছে, তাদের কে খুঁজে বের করুন, ফলো করুন, তারাও আপনাকে ফলো করবে। আর এভাবেই আপনার ভিসিটর অনেক বেড়ে যাবে।
পিনেবেল(Pinable) টেক্সট ইমেজ ক্রিয়েট করুনঃ


আপানার ওয়েবসাইট বা পণ্যের প্রচারের জন্যে পন্যের ইমেজ এ টেক্সট ক্রিয়েট করুন। কারন পিন্টারেস্ট মুলত ইমেজ-বেসড সাইট। এখানে ইমেজের মাধ্যমেই সবাই তাদের পন্যের প্রচার করে থাকেন। গ্রাহকরাও তাদের চাহিদা অনুযায়ী পণ্য গুলর ইমেজ সার্চ দিয়ে পিন বা রিপিন করে রাখে, এবং সেই পন্যের ভিত্তিতেই ওয়েবসাইট ভিজিট করে থাকেন। সুতরাং বুঝতেই পারছেন , যত আকর্ষণীয় ভাবে আপনি ইমেজের মাধ্যমে পণ্যের প্রমোট করতে পারবেন, ততই আপনার ব্যবসার সফলতা বয়ে আনবে।
আপনার মূল কন্টেন্ট গুলো ইমেজ আকারে পিন করুন


কন্টেন্টের মূল কথা গুলো বা আপানি কী নিয়ে গ্রাহকদের কাছে এসেছে, তা টেক্সট করে ইমেজ তৈরি করুন এবং পিন্টারেস্টে পিন করে রাখুন।
পিন এর ডেসক্রিপশনে অবশ্যই সাইট লিঙ্ক দেবেন


পিন্টারেস্ট অটোমেটিক্যালি আপানার পিন এ ওয়েবসাইটের লিঙ্ক বসাবে, কিন্তু ভিজিটর রা এসে আগে আপানার পিন এ ক্লিক করবে, সে কারনেই পিনের মধেই আপানার ওয়েবসাটি এর লিঙ্কটি দিয়ে দেবেন ভিজিটরদের কে আকৃষ্ট করার জন্য । তাঁরা পিন এর মধ্যে চোখ বুলিয়েই দেখতে পাবে আপান্র পন্যের বর্ননা, ছবি এবং ওয়েব সাইতের লিঙ্ক।
বোর্ড,ক্যাটাগরি ক্রিয়েট করুনঃ





আপানার ইমেজগুলো অবশ্যই বোর্ড এর ভেতরে রাখবেন, আর বোর্ড গুলোও সাজাবেন ক্যাটাগরি অনুযায়ী। এর ফলে আপানার পিন গুলো ফলোয়ারদের ফিডস এ শো করবে, তাই-ই নয়, কানেক্টেড সেইম ক্যাটাগরির বোর্ড গুলোর মধ্যেও শো করবে।







জনপ্রিয় বোর্ড গুলোর তে contribute করুনঃ


পিন্টারেস্টের পপুলার বোর্ড গুলো হচ্ছে ট্রাফিক জোগাড় করার অন্যতম উপায়। কারন এই বোর্ডের প্রচুর ফলোয়ার থাকে। তাই কিছুটা সময় ব্যয় করে খুজে বের করুন সেই বোর্ড গুলো, বের করুন যারা সেই বোর্ড গুলোর অওনার। তাদের কে অনুরোধ করুন তাদের বোর্ডে আপনার পিন contribute করার জন্য। যুক্ত হতে পারলে তাদের বোর্ডে আপানার কন্টেন্ট, এবং অন্যান্য তথ্য সমৃদ্ধ ইমেজ শেয়ার করুন। এতে আপনার অয়েবসাইটে প্রচুর ট্রাফিক যাবে।


আরো একটি সুবিধা হল এ ফলে যারা আপানার ফলোয়ার না, তাদের ফিডস এও আপানার বোর্ড গুলো দেখা যাবে, যখন তাঁরা ক্যাটাগরি অনুযায়ী ইমেজ সার্চ দেবে।
ব্লগ বোর্ড তৈরি করুনঃ


বিশেষ করে আপান্র ব্লগের আর্টিকেল গুলোর জন্যে বোর্ড তৈরি করুন, যাতে করে আপনার ফলোয়ার রা সহজেই আপান্র ব্লগের সন্ধান পায়। ব্লগের title এর সাথে যেন পিন্টারেস্ট বোর্ডের title যেন একই থাকে। যেমন আপনার ব্লগের নাম যদি হয় “All Beauty Products” , তাহলে পিন্টারেস্ট বোর্ডের নামও দেবেন “All Beauty Products”।


যখন একটি ব্লগ পোস্ট লিখবেন, তা অবশ্যই ব্লগ বোর্ডে এ পিন করে দেবেন। তবে সম্পুর্ণ ব্লগ তো আর দেয়া যাবে না, যা দিতে হবে, তা হল,


সেই আর্টিকেলের সারমর্ম, বা কিছু কোটেশন।


একটি ইমেজ, যা আপনার পোস্ট কে রিপ্রেজেন্ট করবে।


ব্লগ আর্টিকেলের লিঙ্ক।


লাইফ স্টাইল সম্পর্কিত বোর্ড ক্রিয়েট করুনঃ


আপনার বিজনেস রিলেটেড বোর্ড গুলো করা হয়ে গেলে এবার লাইফ স্টাইল নিয়ে কিছু বোর্ড তৈরি করুন, যেখানে নিত্যব্যবহার্য জিনিস পত্র, খাবার-দাবার নিয়ে, জীবন ঘনিষ্ঠ বিষয় নিয়ে লেখা এবং ইমেজ থাকবে, যা ইমোশোনালি ভিজিটরদের কে আকৃষ্ট করবে।


ডিনার এর আইটেম নিয়ে, বা কোন রেসিপি নিয়ে বোর্ড ক্রিয়েট করতে পারেন।







এনগেইজড থাকুনঃ


সোশাল মার্কেটার হিসেবে অন্যান্য সাইট গুলোর মত পিন্টারেস্টের সাথেও আপনাকে Engaged থাকতে হবে নিয়মিত। আপনি যত আপানার বোর্ডের ফলোয়ার দের সাথে কানেক্টেড থাকতে পারবেন, তাঁরা ততই আপনার সাথে যুক্ত থাকবে।
এর জন্যে কী করতে হবে?


আসল, প্রাসঙ্গিক এবং উন্নত মানের কন্টেন্ট পিন করুন,


ফলোয়ারদের ফি্ডসে আপানার পিন শো করানোর জন্য রেগুলার পিন করুন, তবে অবশ্যই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে।


যারা আপনাকে ফলো করবে, আপনিও অবশ্যই তাদের কে ফলো করবেন,


ভালো ও উন্নতমানের পিন সম্পর্কে ধারনা পাবার জন্যে ফলোয়ার বা অন্যদের বোর্ড গুলো চেক করুন নিয়মিত।


ফলোয়ারদের পিন গুলো রিপিন করুন, লাইক দিন এবং কমেন্ট করুন। এতে করে ফলোয়ারদের সাথে আপান্র সুসম্পর্ক সৃষ্টি হবে।
আপনার ব্লগে “Pin it” বাটন যুক্ত করুনঃ


আপনার ব্লগের আর্টিকেল বা ইমেজে আবশ্যই “Pin it” বাটনটি যুক্ত করবেন, তাহলে ভিসিটররা তাদের পছন্দ হওয়া পোস্ট গুলো পিন করে নিতে পারবে।
ফলোয়ারদের খুশি রাখুনঃ


শুধু ফলোয়ার বাড়ালেই হবে না, তাদের কে ধরে রাখতে হবে, খুশি রাখতে হবে। তা নাহলে হয়তোবা এসেও বিরক্ত হয়ে আপনাকে আনফলো করতে পারে। একই বোর্ড থেকে সব পিন একবারেই শেয়ার করবে না, এতে ফলোয়ারদের ফিডস কেবল আপনার পিন দিয়েই ভরে যাবে, যা বিরক্তির কারন হতে পারে। তবে ভিন্ন বোর্ড থেকে ভিন্ন ভিন্ন পিন শেয়ার করলে সেটা মোটামূটি মেনে নেয়া যায়।


ফলোয়ার হারানোর একটি অন্যতম কারন হল বোর্ডে অপ্রাসঙ্গিক পিন বা পোস্ট যুক্ত করা। এটা মারাত্মক একটি ভুল।


সুতরাং আমরা বুঝতে পারলাম যে পিন্টারেস্ট কেবলমাত্র ইমেজ এর জন্যেই জনপ্রিয় না, এর আসল আকর্ষণ হল খুব সহজে এর মাধ্যমে আমরা আমাদের টার্গেটেড ইউজারদের কাছে পৌঁছুতে পারি। আর এই কারনেই দিন দিন এটি এতো জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।


ধন্যবাদ সবাইকে। Posted in আইটি রিলেটেড, সংগ্রহীত নিউজ on February 25, 2015. Leave a comment
REDDIT কে ব্যবহার করে কীভাবে আপনার ব্লগ বা সাইটের ট্রাফিক বাড়াবেন?



আপনারা যারা অনলাইন মার্কেটিং এর উপর কাজ করছেন অথবা নতুন শিখছেন তারা অবশ্যই Reddit নামক সাইটের কথা জানেন। হ্যা আমি Reddit বলতে সেই সাইটকে বুঝাচ্ছি যাকে আপনারা জনপ্রিয় সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইট হিসেবে জানেন সেই ব্যাকলিঙ্ক এর জমানা থেকে। ২০১৩ এর পরিসংখ্যান মোতাবেক Reddit এর ইউনিক ভিজিটর ছিল ৭৩১ মিলিয়ন এবং জুন ২০১৪ এর অনুযায়ী এর অ্যালেক্সা র‍্যাঙ্ক হল ৬২। আজকে আমি আপনাদের জানাবো কিভাবে এই Reddit এর মাধ্যমে প্রচুর পরিমানে ট্রাফিক আনা যায় আপনার ব্লগ অথবা সাইটের জন্য। ওয়েট!!! আপনি হয়তো এইটুকু পরেই আমার পোস্ট সম্পূর্ন নাও পড়তে পারেন কারন আপনি হয়তো ভাবছেন-“এইডা আবার নতুন কি কথা, আগেও তো লিঙ্ক ফালাইয়্যা আসতাম Reddit এ ট্রাফিকের লাইগ্যা। যাই আইজকা আবার ফালাইয়্যা দেখি কুনো ট্রাফিক পাই নাকি।“ যদি আপনি এটা ভেবে থাকেন তাহলে বলব আপনি সম্পূর্ন ভুল ধারনায় আছেন আর এজন্য আপনাকে সম্পূর্ন পোস্টটি পড়ার অনুরোধ করছি যাতে আপনি আপনার ভুল ধারনা থেকে বেরিয়ে আসেন।





যাক অপ্রয়োজনীয় কথা না বাড়িয়ে মূল বক্তব্যে আসি। তবে Reddit দিয়ে কিভাবে আপনার সাইট বা ব্লগের জন্য প্রচুর পরিমানে ট্রাফিক আনবেন সে বক্তব্যে যাওয়ার পূর্বে আমি Reddit এর কিছু গুরুত্বপূর্ন বিষয়গুলো আপনাদের শেয়ার করতে চাই যাতে মূল বক্তব্যে যাওয়ার সময় অনেক কথা বুঝতে অসুবিধা না হয়:


Up-votes and Down-votes:


চিত্রে খেয়াল করলে দেখবেন Reddit এ সাবমিট করা লিঙ্কগুলোর বাম পাশে আপ এবং ডাউন অ্যারো সম্বলিত অপশন আছে। এর মানে হল আপনার যখন কারো কোন সাবমিট করা লিঙ্ক ভালো লাগবে তখন আপ অ্যারো দিয়ে আপ ভোট দিবেন আর খারাপ লাগলে ডাউন ভোট দেয়ার জন্য ডাউন অ্যারো তো আছেই। ভোটিং সিস্টেম আবার এই অ্যারোগুলো ছাড়াও কমেন্ট করে করা যায়।





Karma: এটা হল একটা পয়েন্ট। আপনি যখন আপনার সাবমিট করা লিঙ্ক বা কমেন্টের জন্য আপভোট পাবেন তখন আপনি পয়েন্ট বা Reddit এর সিস্টেম অনুযায়ী Karma অর্জন করবেন। কিন্তু আপনি যদি বেশি ডাউনভোট পান তবে Karma অর্জনের সুযোগ হারাবেন এবং আপনার অ্যাকাউন্ট ব্যান হয়ে যাবে।এবং এটা তখনি ঘটে যখন আপনি নিজের ব্লগ বা সাইটের লিঙ্ক সাবমিট করেন। এটা শুনে হয়তো অনেকেই বলতে পারেন-“ক্যামনে কি Man!!! তাইলে আসুম ক্যান এইখানে যদি নিজের সাইটের লিঙ্ক সাবমিট না করতে পারি???” এই ব্যাপারটা আমি পরে ক্লিয়ার করছি আপনাদের।


Sub-reddits: Reddit এ ক্যাটাগরিগুলোকে Sub-reddits বলা হয়। আর Reddit এর সব থেকে ভাল দিক হল বলতে গেলে সব ধরনের ক্যাটাগরি আপনি এখানে পাবেন যা অন্যান্য সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইটে সচরাচর দেখা যায় না।


Stealth ban: এর মানে হল আপনি যখন ক্রমাগত স্পামিং করেই যাবেন Reddit এ কিন্তু জানতেই পারবেন না কখন আপনি এর শাস্তিস্বরূপ ব্যান হয়েছেন। আপনি আপনার সাবমিট করা লিঙ্ক দেখতে পারবেন ঠিকই কিন্তু তা পাবলিক দেখতে পারবে না। তাই এই বিষয়টা চেক করার জন্য আপনি আপনার Reddit এর প্রোফাইল ইউআরএল অন্য কোন ব্রাউজার দিয়ে দেখবেন যেটা দিয়ে আপনি Reddit এর অ্যাকাউন্ট লগইন করেন না এবং যদি “page not found” এই লিখাটা আসে তাহলে বুঝবেন ব্যান হয়েছেন আর না আসলে তো সবই ঠিক আছে।


অনেক আলোচনা হল এবার আসি কিভাবে আমরা সাইট বা ব্লগের জন্য Reddit এর মাধ্যমে প্রচুর পরিমানে ট্রাফিক আনতে পারি:


১। প্রথমত অবশ্যই Reddit এ অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।


২। পূর্বে আমি বলেছিলাম নিজের ব্লগ বা সাইটের লিঙ্ক শেয়ার করলে ব্যান হতে হয়। হ্যা আপনি প্রথম দিকে কিছুদিন আপনার নিজের সাইট বা ব্লগের কথা ভুলে যান এবং Reddit এ অন্য সাইট বা ব্লগের নতুন এবং ইন্টারেস্টিং টপিকগুলো শেয়ার করুন এবং আপভোটের মাধ্যমে Karma অর্জন করুন। কারন রেডিট এর নিয়মাবলীতে আছে অন্যান্য সাইটের টপিক শেয়ার করতে যা হতে হবে ইন্টারেস্টিং এবং নতুন। যখন Karma ১৫০ অর্জন করবেন তখন থেকেই নিজের লিঙ্ক শেয়ার দিতে পারবেন তবে পাশাপাশি অন্য সাইটের লিঙ্কও শেয়ার করবেন কারন রেডিটের নিয়মে বলা আছে আর না মানলে তো ব্যান অনিবার্য।


৩। যখন টপিকের সাথে প্রাসঙ্গিক সাব রেডিট এ সাবমিট করতে যাবেন তখন ঐ সংলিষ্ট সাব রেডিটের নিয়মাবলী পড়ে নিবেন না হলে স্পাম হিসেবে গন্য হলে ব্যান হতে পারেন।


৪। প্রচুর ট্রাফিকের জন্য বেশি বেশি আপভোটের প্রয়োজন যা আপনার লিঙ্ককে Reddit এর ফ্রন্ট পেইজে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে আর মূলত এটাই Reddit এর প্রধান লক্ষ্য। এর জন্য প্রথমত আপনাকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব প্রথম ১০ আপভোট পেতে হবে যা আপনার লিঙ্ককে নির্দিষ্ট সাব রেডিটে টপে রাখবে। আপনি যদি এক ঘন্টায় ১০০ আপভোট আনতে পারেন তবে তা অনেক কার্যকর সেটা থেকে যদি আপনি সেই ১০০ ভোট ১০ ঘন্টায় আনেন। আর Reddit পুরাতন স্টোরির থেকে নতুন স্টোরিগুলোকে হাই র‍্যাঙ্ক করে থাকে তাই চেষ্টা করবেন নতুন এবং ইন্টারেস্টিং টপিকগুলো শেয়ার করতে। আর আরেকটা কথা বলে রাখি তা হল প্রথম ১০ ভোটের যে ভ্যালু পরবর্তি ১০০ ভোটেই সেই একই ভ্যালু এমনকি পরবর্তি ১০০০ ভোটেরেও সেই একই ভ্যালু ঐ ১০০ ভোটের সাথে তুলনা করলে। কিন্তু খুব বেশি পরিমানে ডাউনভোট হলে এই সমতা খাটবে না। তার মানে হল ১০ ডাউনভোট খারাপ না যদি আপনার ১২০ আপভোট থাকে তবে যদি এরকম হয় আপনার ১০০০ আপভোট আছে আর ডাউনভোট আছে ৯০০ তাহলে তো বুঝতেই পারছেন কতোটা খারাপ অবস্থানে আছেন।


৫। টপিক শেয়ার করার সময়ে অবশ্যই ইন্টারেটিং টাইটেল দিবেন যাতে সবাইকে আকর্ষন করা যায়।


৬। টপিক শেয়ারিং এর জন্য সময়টাকে অবশ্যই গুরুত্ব দিবেন। কারন এমন সময়ে শেয়ারিং করলেন মানুষের একটিভিটিস্ট কম Reddit এ তাহলে আপভোট প্রত্যাশা অনুযায়ী পাবেন না। বলা হয়ে থাকে সাধারনত 5pm EST এর পূর্বে শেয়ার করাটা ভাল।


৭। চেষ্টা করুন অন্যান্য পোস্টগুলোতে যেগুলোতে প্রচুর পরিমানে আপভোট রয়েছে সেগুলোতে মূল্যবান কমেন্ট করার মাধ্যমে নিজেকে একটিভ জাহির করার। কারন এর মাধ্যমে আপনি ট্রাফিক ড্রাইভ করাতে পারবেন আপনার সাইট বা ব্লগের জন্য। কিভাবে সেটা সম্ভব তা পরিষ্কার করি। যদি আপনি ভাল কমেন্ট করেন তবে অন্যান্য ইউজাররা আপনার নিজস্ব পোস্ট দেখার ব্যাপারে আগ্রহী হবে এবং লিঙ্কগুলোতে গিয়ে আপভোট দিতে পারে এভাবে তারা আপনার সম্পর্কে জানলো এবং সবসময় আপনাকে ফলো করলো এবং আপনার পোস্টগুলোতে আপভোট দিতে লাগল। কিন্তু এই কাজটা অতিরিক্ত পর্যায়ে করবেন না, মাঝে মাঝে করবেন।


৮। ভুলেও একদিনে অনেক লিঙ্ক সাবমিট করার চেষ্টা করতে যাবেন না। কারন Reddit এই বিষয়টা অনুমোদন করে না তাই একদিনে একটা লিঙ্ক সাবমিট করাই যথেষ্ট।


আর পরিশেষে বলতে চাই এই কাজগুলো করতে গিয়ে হতাশ হবেন না কারন প্রথম দিকে গুটিকয়েক আপভোট পেতে পারেন কিন্তু ধৈর্য ধরে এগিয়ে গেলে ভাল রেজাল্ট পাবেন এই বিশ্বাসটা রাখুন। আর আমি সবসময় একটা কথা বলি-“SEO is not a quick fix, it’s a Marketing”. তাই SEO করতে গিয়ে আপনি যদি তাড়াহুড়া শুরু করে দেন তাহলে আপনি কাঙ্খিত ফল পাবেন না বরং অযথা গুগলকে খেপিয়ে তুলবেন আর নিজের সাইট বা ব্লগের বারোটা বাজাবেন।


সবার সুস্থতা কামনায় এখানেই শেষ করছি আল্লাহ হাফিজ…।।


চাইলে ফেসবুকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনঃ Mahdi Mehedi Posted in আইটি রিলেটেড, সংগ্রহীত নিউজ on February 25, 2015. Leave a comment
সোশ্যাল মিডিয়া ক্যাম্পেইন : ভাল ফলাফল না পাবার ৫ টি কারন



একটা প্রচলিত এবং বাস্তব সত্য হল যে, মানুষ কে কিভাবে আমার দিকে ধাবিত করব বা আমার কথা শুনাব বা কেউ আমার নির্দেশনা অনুযায়ী চলবে এটা কখন হয়?? সেটা আমাদের একদম সাধারন জ্ঞানেই বলে দেয়। যেমন ধরুন রাস্তার মধ্যে কোন চোর ধরা পড়ল এখন সবাই সবার মত চোরকে ধমকাচ্ছে কেউ কেউ মারছে। অর্থাৎ সবাই যার যার মত বিচার করছে বা কথা বলছে কিন্তু আপনি ওখানে আপনার কথা সবাইকে শুনাবেন। বা আপনি বিচার করবেন। বা আপনি ওখানের নেতা হবেন। এটা কিভাবে সেটা আপনার একদম সাধারন জ্ঞানই বলে দিবে। কিন্তু আমরা এটা পারি না । কারন কিছু জ্ঞানের অভাব, সময়ের অভাব, শক্তির অভাব। কিন্তু সোস্যাল মিডিয়াতে মানুষ একত্রিত করা এটা খুব সহজ সুন্দর কন্টেন্ট এর মাধ্যমে। কন্টেন্ট কনফিডেন্স এর মাধ্যমে। সত্যতার মাধ্যমে সুন্দর মোটিভেশন এর মাধ্যমে। এবং বড় ব্যাপার হল সুন্দর পরিকল্পনার মাধ্যমে। এ গুলো একদম কমন ব্যাপার। তাই এই লেখাটি সামান্য কিছুটা আলাদা হতে যাচ্ছে.আপনি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে এ সব ফাদ থেকে এড়াতে পারবেন। কোন ধরনের কাজে আপনার বাধা হবে না। এবং আপনার কাজটি হবে সহজ এবং বাস্তব সম্মত। আপনার ক্যাম্পেইন এ কাজ না করার ৫ টি কারন নিচে উল্লেখ করলাম।


এটি পড়ার আগে পূর্বের পোষ্টটি পড়ে নিন। আপনার জন্য উপকার হবে । ফেসবুক থেকে ইনকাম এর ব্যাতিক্রম কিছু উপায়। পূর্বের টির লিংক।


http://genesisblogs.com/tips-2/6555



১। আপনি যদি নিয়মিত না হন:


আপনি যদি নিয়মিত সক্রিয় হতে না পারবেন যখন সোশ্যাল মিডিয়া আপনার জন্য ভালো কাজ করবে না। কারন নির্ধারিত কোন জিনিস নিয়মিত সময়ে উপস্থাপনা না করার কারনে সোশ্যাল মিডিয়া আমাদের জন্য ভাল ফল নিয়ে আসেনা।
সমাধান:


আপনি নিয়মিত পোষ্ট নিশ্চিত করার জন্য, আপনি জায়গায় একটি পোস্টিং পরিকল্পনা আছে প্রয়োজন. এই সামাজিক মিডিয়া আপডেট জন্য HootSuite, বাফার বা SproutSocial মত একটি টুল ব্যবহার করে, এবং আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করছেন (সেট অন্তর লাইভ যেতে আপনার ব্লগ ​​পোস্ট সময় নির্ধারণ জড়িত থাকে, সিডিউলিং ইন নির্মিত হয় শুধু পরের থেকে ‘সম্পাদনা করুন’ ক্লিক করুন ‘অবিলম্বে প্রকাশ করুন ‘). এছাড়াও আপনি আপনার বিষয়বস্তুর জন্য একটি সম্পাদকীয়তে ক্যালেন্ডার থাকার কথা বিবেচনা করতে পারেন: এখানে আপনি HubSpot থেকে ডাউনলোড করতে পারেন এক, এবং এখানে একটি সম্পাদকীয়তে ক্যালেন্ডার ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন এর. একটি সম্পাদকীয় ক্যালেন্ডার, সব পরে, 2014 সালে আপনার কন্টেন্ট বিপণন ROI দ্বিগুণ ভাল উপায়. এছাড়াও আপনি পড়তে এবং মন্তব্য সাড়া এবং প্রশ্নের উত্তর দিতে সময় সময় নির্ধারণের ভুলবেন না.



২। কোন কিছুর ইউনিক পোষ্ট না করাঃ


খুব প্রায়ই, ব্যবসা মালিক তাদের ব্লগ ​​বা সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টের জন্য লিখিত চমৎকার কিছু কন্টেন্ট দেখা যায়। আবার অনেকে কন্টেন্টের জন্য অনেক বড় একটা বিনিয়োগ ও করে থাকেন। কিন্তু কন্টেন্ট অত্যন্ত ভালো করে লেখা হতে পারে, আবার কিছু কিছু কন্টেন্ট থাকে অতুলনীয়। কিন্তু আমরা কন্টেন্ট গুলোকে ওভাবে ইউনিক বা মৌলিক করতে পারি না। কারন যত ভালো করেই লিখি সেটাও ভাল কোন লেখা থেকে কপি করে।
সমাধানঃ


আপনি আপনার ব্লগ এবং সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টের জন্য আপনার লেখা আর্টিকেল, ওটাকে কোন কম্পানির ব্লগ বা সোশ্যাল মিডিয়া থেকে কপি করবেন না। কপি করার কিছু নিয়ম অবলম্বন করবেন। যেমনঃ আপনি যদি কপি করেন তাহলে কার কাছ থেকে কপি করছেন কি কি অংশ কপি করেছেন ওটুকু অবশ্যই ওই পোষ্টের লিংক অথবা লেখকের নাম দিয়ে উল্লেখ করবেন।



৩। আপনি যেটার জন্য ফোকাস করবেন, ওটার জন্য খুব বেশি প্রাপ্তি থাকা দেওয়া টাকে বেশি গুরুত্ব না দেওয়াঃ


আমরা কোন পন্য বা কোন সার্ভিস বা যে কোনকিছুর ই হোক না এ গুলোর উপর কোন ধরনের মার্কেটিং বা ক্যাম্পেইন করতে গেলে আমাদের যে সার্ভিস অথবা পন্য যা আছে ওখান থেকে আমাদের অনেক লোক আসবে বা আমাদের সার্ভিস বা পন্যটি গ্রহন করবে এই বিষয়টার উপর গুরুত্ব দিলে আমাদের ক্যাম্পেইন হবে কিন্তু কম্পানি রেপুটিশন এ একধরনের এফেক্ট পরবে। যেমন যাত্রবাড়ি থেকে গাবতলীর ৮ নং বাস। এই বাসে মানুষ ডাকার কারন কি?? কারন হল- বাস টি গাবতলী যাবে যারা গাবতলী বা গাবতলী যেতে যে ষ্টেশন গুলো আছে সেখানের যাত্রীরা উঠবে ও্ই সব স্টেষন এ নামবে। কিন্তু এই ৮নম্বর বাস যদি মোহাম্মদ পুরের কোন যাত্রী তোলে বা ২৭ নম্বরের কোন যাত্রী তোলে তাহলে ব্যাপার টা ক্যামন হবে?? হ্যা মোহাম্মদ পুর বা ধানমন্ডি ২৭ কাছা কাছি । এক্ষেত্রে হেলপার এর কি সাজেষ্ট করা উচিত?? যে আমাদের বাস আসাদ গেট হয়ে যাবে আপনি ওখানে থেকে নেমে অন্য গাড়িতে বা হেটে যেতে পারবেন। কিন্তু সেটা না বলেই যদি বলে মোহাম্মদপুর যাবে বা ধানমন্ডি ২৭ নম্বর যাবে। তাহলে ব্যাপার টা ক্যামন হবে। এ জন্য আপনি মানুষকে সঠিক তথ্য দেন দেখবেন আপনি যদি তার ফোকাসের সহযোগী হন তো সে অবশ্যই আপনার সাথে আসবে । আপনার কথায় গুরুত্ব দিবে।
সমাধানঃ


সব সময় মানুষ কে দেওয়া মানসিকতা বাড়ান। আপনি আপনার সার্ভিস টাকে ফোকাস করার সাথে সাথে সেইম সার্ভিস কারা দিচ্ছে তাদের ব্যাপারে ও আপনার ভাল মন্তব্য থাকতে হবে। তাদের ভাল দিক গুলোকে আপনার তুলে ধরতে হবে। তাহলে মানুষ আপনাকে অনেক কাছ থেকে নিতে পারবে। আপনাকে একদম তাদের কাছের কোন মানুষ ভাববে। কখনো ভূল তথ্য বা কোন কম্পানি বা ব্যাক্তির নামে কোন দূর্নাম করবেন না। অর্থাৎ ফেইক কোন কিছুর আশ্রয় নিবেন না।



৪। আপনি আপনার ভিজিটর দের জন্য সঠিক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করছেন কিনা??


আপনি মানুষকে একত্রিত করার জন্য পোষ্ট দিবেন। কিন্তু এটা যদি কোন টার্গেটেট মানুষের কাছে না যায় বা যাদের জন্য পোষ্ট দিচ্ছেন তারা যদি খুজে না পায় তবে ব্যাপার টা ক্যামন হবে?? এটা হল আসল পয়েন্ট। অনেক বড় বড় কম্পনি তাদের মূল মার্কেটিং এর জন্য সোস্যাল নেটওয়ার্ক টা বেছে নেয় কিন্তু তারা নিজেরাও বিষয় টা সম্পর্কে ওই রকম ধারনা রাখে না। আমি মনে করি কোন ধরনের যাচাই বাছাই ছাড়া সোশ্যাল নেটওয়ার্কে আসা ঠিক না ।
সমাধানঃ


সোস্যাল মিডিয়াতে ক্যাম্পেইন বা মার্কেটিং করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই টার্গেটেট মানুষের কাছে তথ্য দিতে হবে। যদি আপনি কোন শার্ট টি-শার্ট এর মার্কেটিং করেন সে ক্ষেত্রে আপনাকে ওই ধরনের গ্রুপ গুলোতে কাজ করতে হবে ক্যাম্পেইন করতে হবে। আপনি যদি শার্ট এর মার্কেটিং রেসিপির পেইজে বা গ্রুপে করে ন সে ক্ষেতে আপনার উপর এবং আপনার কম্পানির উপর মানুষের একটা খারাপ ধারনা জন্মাবে। আপনার কারনে যাতে আপনার কম্পানির কোন রেপুটিশন খারাপ না হয় সেটা আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। এজন্য সঠিক নেটওয়ার্ক অবশ্যই আপনাকে ম্যান্টেন করতে হবে।


সোশ্যাল নেটওয়ার্কের প্রতিটি মূল জনসংখ্যার উপাত্ত উপর কিছু গবেষণা করে এ ফিল্ডে নামতে হবে. এবং স্পেশাল কোন ম্যাসেজ বা কোন তথ্যর জন্য অবশ্যই ইনবক্স বা মেইল ব্যাবহার করবেন।



৫। ইনফো গ্রাফী ব্যাবহার না করাঃ


আমরা সাধরানত কোন ইনফো গ্রাফী টা খুব কম ব্যাবহার করি । কিন্তু কোন ক্যাম্পেইন বা মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ইনফো গ্রাফী খুবই গুরুত্ব পূর্ন। কেননা আকর্ষনীয় ফটো সব সময় ভিজিটর দের চোখে পরে । তারা লেখা দেখার আগেই ফটো টাকে ভালো ভাবে দেখে নেই ।
সমাধানঃ


ইনফো গ্রাফী তে আপনি আপনার পুরো ডিটেলস দিতে পারেন সুন্দর ডিজাইনের মাধ্যমে। আমরা ইমেজ দিয়েও এর নিচে অনেক বড় আর্টিকেল লিখে ফেলি। তাহলে এটার মাধ্যমে আপনার লাভ কম হবে। ইমেজের নিচে সব সময় ছোট কনেন্ট ব্যাবহার করতে হবে । কম্পানির পিছনের কোন ইভেন্ট বা কোন ধরনের অনুষ্ঠানের ছবি গুলো অবশ্যই শেয়ার করবেন। তাহলে আপনার কম্পানির বা সার্ভিসের উপর মানুষের কনফিডেন্স বাড়বে। প্রত্যেক টা ছবির সাথে ছবির বর্ননা অবশ্যই দিতে হয়। আপনার প্রডাক্টের কত প্রাইজ কি ধররেন সার্ভিস এ গুলো গুরুত্বপূর্ন যে সব বিষয় ও গুলো সব সময় আপনার ওয়েব সাইটের ব্লগে থাকবে। আপনি শুধু এগুলোর বিস্তারিত দেখার জন্য আপনার সাইটের লিংক দিয়ে দিবেন। কখনো কোন প্রডাক্ট এর ব্যাপারে কোন ভিজিটর এর সাথে রাগা রাগি করবেন না।
শুরু করুন প্রাকটিসঃ


আপনি আাপনার একটা ব্যাক্তিগত পন্য দিয়ে শুরু করুন। যেমন পার্সোনাল মোবাইল ফোন। ওইটার বর্তমান মূল্য কত?? এবং আপনি ওইটা যদি এখন বিক্রি করেন পারে?? (যদিও আপনি বিক্রি করবেন না) সে ক্ষেত্রে কত মূল্য হতে পারে?? 4/5 টা ছবি তুলে সব কিছু নিয়ে একটা ফিচার লিখে ফেলুন আপনার মোবাইল ফোন সম্পর্কে। কেন বিক্রি করতে চান উল্লেখ করুন। অর্থাৎ কোন ক্লাইন্টের থেকে যাতে আপনাকে আলাদা কোন প্রশ্ন না পেতে হয় । এভাবে করে ফিচার টি লিখে ফেলুন। তার পরে আপনি ওটাকে পোষ্ট দিতে থাকেন আপনি যে সব গ্রুপ এ একটিভ ছিলেন । শুরু হবে আপনার ক্যাম্পেইন। এর পরে দেখতে থাকেন কেমন ফোন বা ইনবক্সে মেসেজ আসে। তারা কি চাচ্ছে সেটা তাদের ম্যাসেজ এর মাধ্যমে জানতে পারবেন। আপনার পন্যর দামটি সঠিক কিনা বা এটার জন্য আরো কোন কিছু লাগবে কিনা সেটা কমেন্ট ফোন বা মেসেজের মাধ্যমে জানতে পারবেন। এভাবে শুরু করুন ক্যাম্পেইন। শুরু করতে গিয়ে যদি কোন ফোন না আসে, কমেন্ট না আসে বা ইনবক্সে ম্যাসেজ না আসে তবে অবশ্যই অনলাইন মার্কেটার্স বিডি গ্রুপ এ নক করবেন। আপনার প্রবলেম গুলো সলভ করে দেওয়ার চেষ্টা করব। যদি কেউ প্রাকটিস শুরু করেন শুরুতে আমাকে নক দিয়ে নিবেন তাহলে আরো কিছু গাইড দেয়ার চেষ্টা করব। নিয়মিত ক্যাম্পেইন করতে থাকেন । সেল হবেই ।
পরবর্তী পোষ্টঃ


* প্রডাক্ট কিভাবে পাবেন??


* কোথা থেকে পাবেন??


* প্রডাক্ট কিভাবে নিবেন??


* কোন প্রডাক্ট কিভাবে ডিল করতে হয়??


এসব বিষয়ের উপরে। তার আগে আপনি কাজ শুরু করে দিন। ব্যাক্তিগত প্রডাক্ট দিয়ে শুরু করুন। তাহলে পরের পোষ্ট আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ হবে।


মার্কেটিং জানার জন্য বা জানানোর জন্য জয়েন করতে পারেন অনলাইন মার্কেটার্স বিডি Posted in আইটি রিলেটেড, সংগ্রহীত নিউজ on February 25, 2015. Leave a comment
সফল সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের ২৬টি পরামর্শ



সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের গ্রহণযোগ্যতার দিক থেকে অনেক আগেই যে ব্যবসায়িক প্রচারণার সর্বোচ্চ স্থানটি দখল করে নিয়েছে এতে কোন সন্দেহ নেই। আপনারা কি এর গ্রহণযোগ্যতার প্রমাণ চান? তাহলে নিচের পরিসংখ্যানই এর যুক্তিযুক্ত প্রমাণ দিতে সক্ষম:



৮৬% marketer তাদের প্রচারণার কাজে social media marketing-এর ব্যাপারে একমত হয়েছেন।
social media marketing-এ যতটুকু বিনিয়োগ করা হয় পরবর্তী পাঁচ বছরের মধ্যে তার ডাবল return পাওয়া যায়।
৭৪% marketer লিড জেনারেশনের ক্ষেত্রে Facebook-এর গুরুত্বের কথা স্বীকার করেছেন।
৯২% ভোক্তা অন্য কোন মার্কেটিং এর তুলনায় social media marketing-এর মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্যের উপর সহজেই বিশ্বাস করেন।
৭৪% marketer বলেছেন, social media marketing-এ সাপ্তাহে কেবলমাত্র ৬ ঘন্টা ব্যয় করলেই ওয়েভ সাইটের ট্রাফিক বাড়ানো যায়।
১০০% ব্যবাসায়ী বর্তমানে ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে ব্যবসায়িক মিটিং গুলো social media-তেই সেরে ফেলেন।
৫৩% লোক Twitter recommend-এর উপর আস্থা আনেন এবং এর মধ্যে ৪৮% লোক Twitter recommend-করা পণ্য কিনতে আগ্রহী হয়।


আশা করি social media marketing এর গুরুত্ব বুঝতে আর কোন বাধা রইলো না। বাকি রইলো জানার কি করে social media marketing-এ সফল হবেন? আর অপেক্ষা নয়, চলুন মূল আলোচনায়:
Facebook





Facebook –এ আপনার পণ্যকে জনপ্রিয় করে তোলার সবচেয়ে ভাল উপায় হল আকর্ষণীয় ছবি ব্যবহার করা। আর তা হতে পারে সরাসরি আপনার পণ্যের বা সেবার ছবি কিংবা বেনার। তবে আপনাকে অবশ্যই এ ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে তা যেন অবশ্যই প্রাসঙ্গিক গ্রুপ বা পেজে পোষ্ট করা হয়। তা না হলে তা মার্কেটিং এর পরিবর্তে ডি- মার্কেটিং হবে।


1. অতীতকালের ছবি: Facebook-এ অতীতকালের ছবি আলোচনার ঝড় তুলতে সক্ষম। তাই খুঁজে বের করুন আপনার কিংবা আপনার কোম্পানির অতীতকালের বা স্মৃতিময় ছবি যা আপনার Follower-দের মধ্যে আবেগ সৃষ্টি করবে।


2. জনপ্রিয় বিষয়: Facebook-এ খুঁজে বের করুন কোন বিষয় গুলো নিয়ে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে। জনপ্রিয় বিষয় গুলোর সাথে সামঞ্জস্য রেখে আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন এবং উক্ত বিষয় সম্পর্কিত পোষ্ট বা স্টেটাস দিন।


3. Quotes: Quotes image সবচেয়ে বেশি ভোক্তা আগ্রহ তৈরি করতে পারে। যেমন নিম্নের চিত্রটি লক্ষ করুন,









4. Fill in the blanks: Fill in the blanks-টাইপের স্টেটাস দিন। blanks-এর অংশটি আপনার বন্ধুরা কমেন্টস করে ফিলআপ করবে। এতে আপনি যেমন আপনার বন্ধদের মতামত সম্পর্কে জানতে পারবেন, বন্ধদরাও আপনার ব্যাপারে তাদের ধারণা ও পরমর্শ দিতে পারবেন। এই ব্যাপারে আরো পরিষ্কার ধারণা নেয়ার জন্য নিম্নের চিত্রটি লক্ষ করুন,

















































5. প্রশ্ন করা: Facebook-এ ‍Followers-দের এনগেজ রাখার অন্যতম একটি উপায় হল question poll। এই পক্রিয়ায় খুব সহজেই আপনার বন্ধু কিংবা ‍Followers-দের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে সহায়তা করে। এছাড়া এটি Facebook-এর অন্যান্য কৌশল এর চেয়ে অনেক বেশি কার্যকরীও বটে। এই পক্রিয়ায় আপনি খুব সহজেই মতামত যাচাই করে আপনার লক্ষ নির্ধারণ করতে পারবেন। নিম্নের চিত্র আরো পরিষ্কার ধারণা দিবে:

6 comments:

  1. Replies
    1. This comment has been removed by the author.

      Delete

  2. Thanks for the awesome post it helps alot. Internet marketers is a platform where you can learn digital marketing tips & tricks which is useful to your Business or if you want to start a blog.

    Digital Marketing services in tirupati

    ReplyDelete

  3. Hello,

    we provide affordable and result-oriented SEO services, please give a chance to serve you.


    Thanks
    Admin: E07.net

    ReplyDelete
  4. FACANDY is the Best Tool choice of any Professional Marketer.FBCANDY is a Email hunter tools and it also collects and provides latest trending products including: Last week's Best Seller, Today Best Seller, Just-launched Best Seller. Reveal daily LIVE revenue and sold number.

    Let's see how FBCANDY can Help You

    FBCANDY> Sign Up

    Limited Time Offer : If you want 20$ Coupon Code then email me -admin@fbcandy.site

    •Email Addresses of all Merchant , Businessmen, Entrepreneur on Log In or Sign Up! WOW => A big chance to promote lots of LOANs CPA Offers From Maxbounty or Peerfly ,.... => MONEY

    •Email Addresses of many membes on The #1 Digital Marketing Forum & Marketplace! WOW => A great opportunity to promote Making Money Online Products from Jvzoo, WarriorPlus, ClickBank,...as affiliate marketer=> MONEY Again !

    •Email Addresses of people Who are Interested in Losing Weight, Keeping Fit,... => Promote Health , Keeping Fit,... Products => MONEY Again Again!

    •Email Addresses of all the members who are Vendors, affiliate Marketers in a group => Even you can sell Database for them => MONEY Again Again Again!
    •Email Addresses in all targeted Facebook Groups => Import To Facebook Custom Audience => Sell Anything You Want
    •FBAds Spy + FBEcom = Game Changer for people who are doing DropShipping/Ecommerce Shopify, Amazon, eBay These updates help you make more money with your store and huge success with Facebook ads. It give the power to spy any sponsored ad on Facebook and reveal your competitor ads performance LIVE!!

    So Don't Waste your time by Back and forth.Get it from here FBCANDY

    ReplyDelete
  5. Web development company in Coimbatore ,Web application development company in Coimbatore , Website Design Company in Erode,website designers in erode, content writing services , Content Writing for Agencies, Web design company in Tirupur,Website design company in Tirupur , Website designers in Tirupur , what is happiness quotes , happiness quotes , Website designer in navi mumbai
    , Website design company in navi mumbai , Best blogging sites , The impact of blogging , Blogging tips for beginners , Blogging tips , digital marketing services , digital marketing agency , social media agency .





    Web development company in Coimbatore
    Website Design Company in Erode
    Content Writing for Agencies
    Web design company in Tirupur
    what is happiness quotes
    Website designer in navi mumbai
    Best blogging sites
    The impact of blogging
    Blogging tips for beginners
    digital marketing services

    ReplyDelete